ধুলো ঝেড়ে, সোঁদা ঘাসে পেতেছি মাদুর ...

সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!

বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১০

[হিজরতপূর্ব] কবি-তা ১২: না-ছড়া-নো সাময়িকী

[এইটার ভূমিকা হৈলো- এইটার আবার কী ভূমিকা লাগে, অ্যাঁ?!]

আবার হাওয়ার ঠাট্টা-হাসি
আবার অক্টোবর
শাপে বর, না বরেতে শাপ-
বোঝাটা দুষ্কর!
ভোর-বাতাসে হিম মেশানো,রোদের রঙে শীত
বিকেল হ'লেই কাঁপতে লাগে
একলা মনের ভিত্
উদ্লা মনের একলা লাগা
নতুন কিছু নয়,বছর বছর এমন মাসে
এটাই আমার হয়
বুঝতে পারি- আসছে উড়ে
প্রিয় ঋতুর মায়া
জানতে এখন ইচ্ছে, কবে-
আসবে তুমি, প্রিয়া?

[জীবনের বত্রিশ-তম অক্টোবরের অষ্টম দিন, বারোটা বাজার একটু পরে, ঢাকার মহাশূন্যে(/খালী-তে)]

(আদি পোস্টাইম @সচলায়তন: ২০০৯-১০-০৮ ১২:১০)

কোন মন্তব্য নেই: