ধুলো ঝেড়ে, সোঁদা ঘাসে পেতেছি মাদুর ...

সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!

বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১০

[হিজরতপূর্ব] কবি-তা ১৪: কাছে কি-বা দূরে, আছি কাছি ধ'রে!

[আবার বহুদিন আমি নাই'নাই' 'লে তো আসোলে কিছু নাইছিলাম তো নিশ্চয়ই কোথাও, অন্য কোনোখানেকোথাও কিছু অশুদ্ধ হয়ে যায় নাই আমার না-থাকায়, বরং যা আমাকে পাশ কাটিয়ে ওই প্রত্যেক সময়টাতেও ঘটেছে এখানেও, সেগুলোই না-পৌঁছানো পাড় হয়ে থাকলো আমারসরেছিলাম বলতে, আসোলে ছুটিই নিয়েছিলাম একটু, এখানকার চৌদ্দআনা দখলদারিতে নিজেকে আর কোথাওই একটুও ব্যয় করতে পারি না ব'লেইছুটতে চাইনি, এখানটা ছাড়তেও চাইনিকোনো লাভের আশায়ও যাইনিকিছু একটা উদ্ধারে নেমেছিলাম অন্য ডোবায় সেটার গল্প এযাত্রায় অন্তত না-ই বা শুনলেন! ফিরলামই, যেহেতু সরতে চাইনি স্থায়ীভাবে ফিরবার ঘোষণা যদি না-ও বলি, চেষ্টা হিসেবে বলি এই পোস্ট-টাকে।]
(
আসোলে, হুদাই ভুংভাং কইলাম হিমু গং-য়ের মতো, কবিতার অন্দরটা একটু পর্দার ভিত্রে রাখার নিমিত্তে! মাফ ক'রে নিয়েন অর্বাচীনের ফাঁপাফাঁপি।)

হাওয়া হিম, মনে ঝিম
কাঁধে
তবু আবার কাজের তাড়া

যাওয়া-হীন, আশাক্ষীণ-
'সে
শুধু অসাড়, না পাই ছাড়া

আরো দূর, কতো দূর!
তুমি
থাকো কোন্ স্বপনের পাড়া?

গ্যালো মাস, বারোমাস
তবু
আজো ডেকে সারা, নাই সাড়া!

(আদি পোস্টাইম @সচলায়তন: ০১.১২.২০০৯, ১৬:৪৭)

কোন মন্তব্য নেই: