[আবার বহুদিন আমি নাই। 'নাই' ব'লে তো আসোলে কিছু নাই। ছিলাম তো নিশ্চয়ই কোথাও, অন্য কোনোখানে। কোথাও কিছু অশুদ্ধ হয়ে যায় নাই আমার না-থাকায়, বরং যা আমাকে পাশ কাটিয়ে ওই প্রত্যেক সময়টাতেও ঘটেছে এখানেও, সেগুলোই না-পৌঁছানো পাড় হয়ে থাকলো আমার। সরেছিলাম বলতে, আসোলে ছুটিই নিয়েছিলাম একটু, এখানকার চৌদ্দআনা দখলদারিতে নিজেকে আর কোথাওই একটুও ব্যয় করতে পারি না ব'লেই। ছুটতে চাইনি, এখানটা ছাড়তেও চাইনি। কোনো লাভের আশায়ও যাইনি। কিছু একটা উদ্ধারে নেমেছিলাম অন্য ডোবায়। সেটার গল্প এযাত্রায় অন্তত না-ই বা শুনলেন! ফিরলামই, যেহেতু সরতে চাইনি স্থায়ীভাবে। ফিরবার ঘোষণা যদি না-ও বলি, চেষ্টা হিসেবে বলি এই পোস্ট-টাকে।]
(আসোলে, হুদাই ভুংভাং কইলাম হিমু গং-য়ের মতো, কবিতার অন্দরটা একটু পর্দার ভিত্রে রাখার নিমিত্তে! মাফ ক'রে নিয়েন অর্বাচীনের ফাঁপাফাঁপি।)
(আসোলে, হুদাই ভুংভাং কইলাম হিমু গং-য়ের মতো, কবিতার অন্দরটা একটু পর্দার ভিত্রে রাখার নিমিত্তে! মাফ ক'রে নিয়েন অর্বাচীনের ফাঁপাফাঁপি।)
হাওয়া হিম, মনে ঝিম।
কাঁধে
তবু আবার কাজের তাড়া।
যাওয়া-হীন, আশাক্ষীণ-
ব'সে
শুধু অসাড়, না পাই ছাড়া।
কাঁধে
তবু আবার কাজের তাড়া।
যাওয়া-হীন, আশাক্ষীণ-
ব'সে
শুধু অসাড়, না পাই ছাড়া।
আরো দূর, কতো দূর!
তুমি
থাকো কোন্ স্বপনের পাড়া?
গ্যালো মাস, বারোমাস।
তবু
আজো ডেকে সারা, নাই সাড়া!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন