"মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জ্বরা-
অগ্নিস্নানে শূচি হোক ধরা।
রসেরো আবেশরাশি
শুষ্ক করি দাও আসি-
আনো আনো, আনো তব প্রলয়েরো শাঁখ।
মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক,
যাক যাক,
এসো এসো।।
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।"
[_ রবিঠাকুর, (বলা বাহুল্য)।]
নতুন মানে সংশয়,
নতুন মানে সম্ভাবনাও-
নতুন মানে বরাভয়।
একটা কেমন যেন সময়ের মধ্যে আছি আমরা! প্রতিদিন কী কী যেন হচ্ছে! কী কী যেন হচ্ছে না! আশা হয় নতুন ক'রে! আবার পরক্ষণেই সেই পুরোনো হতাশাই জেঁকে আসে পাশের টেবিল থেকেই!
"নীল রঙ ছিল ভীষণ প্রিয়,
তাই সবকিছু নীলিয়ে দিও-
মনে পড়ে কি সেদিন
বলেছিলাম তোমায়?
আজ নীল রঙে মিশে গ্যাছে লাল,
আজ রঙ চিনে নেবার আকাল-
নীল বাতাসেও বেনীল ভেজাল
ভেসে বেড়ায়!"
[_ রূপম ইসলাম]
তবু, নতুন সময় যদি সুযোগ দেয় নতুন দৃষ্টির, নতুন উপলক্ষ দেয় নতুন পক্ষের, তাহ'লে কে-ই বা পায়ে ঠেলবে সেই নতুনকে!
কী করবো সেই রেজল্যুশন বলি, কিংবা কী করতে চাই বা দেখতে চাই বা পেতে চাই সেই আশার কথাই বলি, যদি আমরা ভাবতে চাই বলতে চাই আমাদের প্রাণের গৌরব পহেলা বৈশাখের সমবেত আনকোরা ক্ষণে, এই পোস্টকে যদি কেউ উপযুক্ত মনে করেন, এখানে কমেন্টের ঘরে ঘরে সেগুলো যোগ ক'রে বলার অনুরোধ জানাচ্ছি সকল সম্মানিত সহ-ব্লগারের কাছে। সবাইকে নিয়ে সবার মধ্যে ভাগ ক'রেই ভালো আশায় ভালোবাসায় শুরু হোক নতুন বছর। হতাশা হতাহতই প'ড়ে থাক আজ। আশার সমান বড় যদি মানুষ, আবার আমরা বড় হবো!
শুভ নববর্ষ! আমাদের ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে সুফল আর সাফল্যের আলো ছড়িয়ে পড়ুক নতুন বছরে, অনির্বাণ থাকুক চিরটি আগামী কাল ধ'রে- "আশা নিয়ে ঘর করি, আশায় পকেট ভরি, ... সীমানা পেরুতে চাই, জীবনের গান গাই, আশা রাখি পেয়ে যাবো বাকি দু'আনা।" [_ কবীর সুমন]
(আদি পোস্টাইম @সচলায়তন: ২০০৯-০৪-১৩ ১৯:১৪)
ধুলো ঝেড়ে, সোঁদা ঘাসে পেতেছি মাদুর ...
সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!
সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!
মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০১০
[হিজরতপূর্ব] চলো অগ্নিস্নানে! (অমৌলিক পোস্ট: সবাইকে নিয়ে, সবার জন্য)
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন