ধুলো ঝেড়ে, সোঁদা ঘাসে পেতেছি মাদুর ...

সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!

সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০১০

[হিজরতপূর্ব] কবি-তা ০৩: পুরোনো ইতস্তত ("মন্দ-ভালো'র দোটানাতে জীবনটা বিকল"*)

দুঃখগুলো আদর পেয়ে বাঁদরামোতে বাড়ে,
আনন্দটা উঁকি দিতেই দূর ক'রে দ্যায় তেড়ে।
বিকল মন্দে জীবন দখল, ভালো থাকতে মানা।
তবুও কিছু নাছোড় ভালো করছে আনাগোনা!

[৯ এপ্রিল ২০০৭, অন্যপুর]
(আদি পোস্টাইম @সচলায়তন: ২০০৯-০১-১৪ ১৫:১৭)
[*শিরোণামের বন্ধনীতে ব্যবহৃত উদ্ধৃতাংশটুকু অজয় চক্রবর্তীর 'সামনে সমুদ্দুর' গানের পংক্তি]

কোন মন্তব্য নেই: