ধুলো ঝেড়ে, সোঁদা ঘাসে পেতেছি মাদুর ...

সৌজন্যের অভ্যাস আর শান্তিতে বিশ্বাস থাকলে যেকোনো মহল্লার যেকোনো প্রাপ্তমনস্ক ছেলে বা মেয়েই এই মাঠে খেলতে পারবে। খেলার ডাক না দিতে পারলেও অংশগ্রহণের জন্য আসতে কারো জন্য কোনো বাধা-নিষেধ বা রেষারেষি নেই। হোক খেলা, তবু সব খেলারও তো কিছু নিয়মনীতি আছে, তাই না? স্বাধীনতার একটা যমজ ভাই আছে, নাম দায়িত্ব। সেমতে, নীতির ওপর আস্থা রাখা গেলে নিয়মের ভার নিশ্চয়ই বেশি একটা কঠিন হবে না। আর, প্রয়োজনে কখনো বল/ব্যাট/গার্ডার/গ্লভস জাতীয় জিনিসপত্তর খেলোয়াড়ের নিজের ঘর বা গাঁট থেকে নিয়ে আসতে হ'তে পারে। তবে, সুঁই-আলপিন-ছুরি-চাকু-ইট-পাথর-ডাণ্ডা বহন ভীষণভাবে নিষিদ্ধ!

মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০১০

[হিজরতপূর্ব] কবি-তা ০৮: চুট্কবিতা, অথবা চিন্তাযুক্ত চুটকিবাস্তবতার স্বল্পায়তন পোস্ট

শক্তি আর গতির দম্ভে-
বাঁয়ের আমায় নিচের আমায়
না-ই যদি পাচ্ছো তুমি দেখতে;
একটা কোনো প্রাণী নিদেন রাখো
আমার কাছাকাছি,
যে আমাকে

চেপে যাওয়ার আগে তোমায়
বলতে পারবে একটিবার-
"ওস্তাদ, বায়ে পেলাস্টিক!"


০২.

গরিব পায়ে আমার কিছু থাকবেই দ্বিধা,
তোমার পথ তো সবই খোলা "সুযোগসুবিধা"!


০৩.

আমি বাঁয়ে চলি, আমার জীবন জরোজর।
আমায় করুণা ক'রে, তুমি চলো "বরাবর"।

(আদি পোস্টাইম @সচলায়তন: ২০০৯-০৭-০৬ ০০:২২)

কোন মন্তব্য নেই: